বিশেষ প্রতিনিধিঃ
সীতাকুণ্ডের বাঁশবাড়ীয়া ফেরিঘাট পরিদর্শনে এসেছেন বিদ্যুৎ জালানী ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মোঃ ফাওজুল কবির খান।
তিনি বলেন,বাঁশবাড়িয়া ফেরিঘাটে বর্ষা মৌসুমে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল তা দেখতে আজ পর্যবেক্ষণ আসা হয়েছে, বাঁশবাড়ীয়া ফেরীঘাটকে স্হায়ী সয়ংসম্পূর্ণ একটি ফেরীঘাট হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হবে। এখানে এসে বাঁশবাড়িয়া এবং সন্ধীপের গুপ্তছড়া ফেরিঘাটে যেসব যাত্রী, চালক চলাচল করবেন, তাদের সুব্যবস্থার জন্য বাঁশবাড়িয়া এলাকায় বেশ কিছু বসার ছাউনি, বিশুদ্ধ পানি পানে ডিপ টিওবল স্থাপন করা হবে, আশা করছি আগামী ৮- ১০ দিনের মধ্যে কাজ সম্পন্ন হবে। ফেরিতে যেন যাত্রীবাহী বাসের যাত্রী বসতে অগ্রাধিকার দেয় সেই বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েেছে। যাত্রীরা যেন কোনো হয়রানী না হয়, পাশাপাশি যে সব ঘাটতি রয়েছে , সবকিছু মেরামত করা হবে। কুমিরা ঘাটঘর থেকে বাঁশবাড়িয়া ফেরিঘাট পর্যন্ত ৪ কিলোমিটার বেড়িঁবাধ রাস্তায় কাজ করা হবে ও চারটি সুইস গেইট ও পূর্নঃনির্মান করা হবে। বাঁশবাড়িয়া এবং সন্ধীপ ফেঁরিঘাট এলাকায় ডেজিংয়ের কাজটা দ্রুত সম্পন্ন করা হবে। এই কাজগুলো শুধু বাঁশবাড়িয়ার বা সন্দ্বীপের জন্য তা না, আমরা চেষ্টা করছি সব দ্বীপ অঞ্চলের এ ধরনের উদ্যোগ নেয়ার জন্য এবং আমাদের আরও পরিকল্পনা রয়েছে ঘাট গুলোতে টি প্লান্টেশন এবং আরো কি কি পরিকল্পনা হাতে নেওয়া যায় সে বিষয়ে আমাদের সব ধরনের ডিপার্টমেন্ট কাজ করছে। আজ শনিবার বিকাল ৩ টায় উপদেষ্টা বাঁশবাড়িয়া পরিদর্শনে এসে তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য একথা বলেন।
পরিদর্শনকালে তার সঙ্গে ছিলেন, বিআইডব্লিউটিএ এর চেয়ারম্যান কমোডর আরিফ আহমেদ মোস্তফা, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান মো. সলিম উল্লাহ, পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী স্বপন কুমার বড়ুয়া,
পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম সানতু, সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ফখরুল ইসলাম ও বিআইডব্লিউটিএ-র উপ-পরিচালক কামরুজ্জামান, বিদ্যুৎ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী,সড়ক ও জনপদ এর প্রকৌশলী,এলজিইডির প্রকৌশলী আলমগীর বাদশা, সহ প্রমুখ।