জসিম উদ্দীন ফারুকী, বিশেষ প্রতিনিধিঃ
চন্দনাইশ উপজেলার ধোপাছড়ি ইউনিয়নে বিট কর্মকর্তা সুদত্ত চাকমার বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী ও স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা।
শনিবার (১৯ জুলাই) দুপুরে ধোপাছড়ি ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডস্থ প্রাণজুড়ানি নামক স্থানে শত শত এলাকাবাসী ও বিএনপি নেতা কর্মীরা এ মানববন্ধনের আয়োজন করেন।
মানববন্ধনে স্থানীয় মৃত আমির হোসেনের ছেলে মো. মোরশেদ জানান, ‘আমার বাবা ১৯৭৪ সালে জায়গা ক্রয় করে সেখানে গাছ রোপণ করেন। বর্তমানে গাছ পড়ে বিদ্যুত সঞ্চালন লাইনে তার ছিড়ে গেলে এলাকাবাসীর দাবিতে গাছ কাটার জন্য স্থানীয় বিট কর্মকর্তা সুদত্ত চাকমার নিকট লিখিত আবেদন করে।
শনিবার (১৯ জুলাই) দুপুরে ধোপাছড়ি ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডস্থ প্রাণজুড়ানি নামক স্থানে শত শত এলাকাবাসী ও বিএনপি নেতা কর্মীরা এ মানববন্ধনের আয়োজন করেন।
মানববন্ধনে স্থানীয় মৃত আমির হোসেনের ছেলে মো. মোরশেদ জানান, ‘আমার বাবা ১৯৭৪ সালে জায়গা ক্রয় করে সেখানে গাছ রোপণ করেন। বর্তমানে গাছ পড়ে বিদ্যুত সঞ্চালন লাইনে তার ছিড়ে গেলে এলাকাবাসীর দাবিতে গাছ কাটার জন্য স্থানীয় বিট কর্মকর্তা সুদত্ত চাকমার নিকট লিখিত আবেদন করে।
তিনি মৌখিকভাবে গাছ কাটার অনুমতি প্রদান করে। গত বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) গাছ দুটি কাটার পর সুদত্ত চাকমা এসে গাছগুলো নিয়ে যেতে চেষ্টা চালালে আমি বাঁধা প্রদান করি।
পরে তারা স্থানীয় আওয়ামী দোসরের আর্থিক সহযোগিতায় বিএনপি নেতা ও ইউপি সদস্য মোজাম্মেল হককে জড়িয়ে তাদের দেশীয় অস্ত্র দিয়ে পিঠানো হয়েছে বলে মিথ্যা নাটক রচনা করেন।’
স্থানীয় বাসিন্দা মুছা আল কাজেম, খুরশিদা বেগমসহ কয়েকজন জানান, ‘আওয়ামী লীগের আমলে পোস্টিং হওয়া সুদত্ত চাকমা ফ্যাসীবাদীদের নিয়ে কাঠ পাচার করত পুনরায় সে চেষ্টা করলে ইউপি সদস্য মোজাম্মেল হক বাঁধা দেওয়ায় তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দিচ্ছে। যদিও ব্যক্তিগত জায়গা থেকে গাছ বিক্রির সঙ্গে তিনি জড়িত নন।’
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ধোপাছড়ি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক কাঞ্চন কুমার সিংহ জানান, ‘আমি ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি বন বিভাগের কর্মচারীদের একটি ঘরে বসিয়ে রেখেছে স্থানীয়রা। সেখান থেকে তাদের হাসপাতালে পাঠিয়ে দিয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ ব্যাপারে দোহাজারী হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. সাইফুল করিম জানান, বিট কর্মকর্তাসহ কয়েকজন এসেছিলেন তারা প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে চলে গেছেন।
দোহাজারী রেঞ্জ কর্মকর্তা ও সহকারী বন সংরক্ষক একে এম ইমরুল কায়েস জানান, ‘আমরা মামলা করেছি, কার জায়গা থেকে গাছ কেটেছে সেটা আদালত দেখবে।